Boycott Bkash
একটি প্রাইভেট ভার্সিটির সবচেয়ে বড়ো স্টেইকহোল্ডার হলো সেখানকার শিক্ষার্থী। প্রাইভেট ভার্সিটির শিক্ষার্থীরা জোরগলায় বলতে পারে- 'আমাদের টাকায় আমরা পড়ি'।
ভার্সিটির একজন শিক্ষকের চাকরি চলে গেলো। এই ব্যাপারটা এমন না যে 'কতো জনের চাকরি হয়, চাকরি যায়, এগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর টাইম আছে'।
একজন শিক্ষক ঈমানের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এই অবস্থানের কারণে তার চাকরি চলে যায়।
যে ইস্যুতে তিনি জোরগলায় কথা বলেছেন এটা সামান্য কোনো ব্যাপার না। ইখতেলাফি কোনো ব্যাপার না।
ঐ ভার্সিটির শিক্ষার্থীদের দিক থেকে জোরালো প্রতিবাদ আসা উচিত।
প্রশ্নটা যখন ঈমান এবং কুফরের, তখন মিডল গ্রাউন্ড নেই। নিরবতা কোনো অবস্থান না।
আপনি হয় ঈমানের পক্ষে থাকবেন, নতুবা কুফরের।
আওয়াজ তুলতে হবে, প্রশ্ন করতে হবে।